শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ধর্মের শপথ করে শারিরীক সম্পর্ক,ধর্ষণে সাড়ে ৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী মামলা করে বিপাকে চুনারুঘাটে জেল ফেরত কুখ্যাত গাছ চোরের তান্ডব, পাহারাদারকে মারধর করে গাছ লুট চুনারুঘাটে গাছ কাটা নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন,আটক ১ হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে কৃষিজমি খনন ও অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে কৃষি, নীরব প্রশাসন দলীয় সিদ্ধান্ত ও গঠনতন্ত্র ভঙ্গের অভিযোগে মিরাশী ইউনিয়ন বিএনপির দুই সদস্য সাময়িক বহিষ্কার চুনারুঘাটে কোরআনের সূরা ব্যঙ্গ: মুক্তা ও ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে মামলা, পলাতক আসামিদের ধরতে অভিযান হবিগঞ্জে গাজা ও মদসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে চুনারুঘাটে ইসলামী ফ্রন্টে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ ফিলিস্তিন ও গাজায় নির্বিচারে মুসলিম হত্যার বন্ধে দাবিতে শিমনগরে বিক্ষোভ মিছিল লাশ পড়ে আছে মর্গের এককোণে! ৮কন্যা সন্তানের জনকের আকস্মিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে পড়েছে
চুনারুঘাটের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য, ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা

চুনারুঘাটের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য, ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা

চুনারুঘাটের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য, ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা

মোঃ মাসুদ আলম চুনারুঘাট হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশি ইউনিয়নের নালমুখ বাজারে ঈদের আগে মাংসের বাজারে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রতি বছর ঈদের আগে এই বাজারে অস্থায়ী মাংসের দোকান বসে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এবার মাংসের দাম আকাশছোঁয়া। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাজারে কোনো প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই মাংস বিক্রি হচ্ছে। দুই-তিনজন মিলে অংশীদারিত্বে গরু ও মহিষ জবাই করে যে যার মতো করে বিক্রি করছেন। ফলে মাংসের দাম নিয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। বাজারে গরুর হাড়সহ মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮শত থেকে ৯শত টাকা কেজি দরে। আর শুধু মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১২শ টাকা পর্যন্ত। একই দামে বিক্রি হচ্ছে মহিষের মাংসও। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার মহিষের মাংসের দাম প্রতি কেজিতে ৬শত টাকা বেশি বলে অভিযোগ করেছেন ক্রেতারা। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামীণ এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকি না থাকায় বিক্রেতারা যে যার মতো করে দাম হাঁকাচ্ছেন। ফলে ক্রেতাদের পকেট ফাঁকা হচ্ছে। মিজানুর রহমান নামে এক ক্রেতা বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার প্রতি কেজিতে পাঁচ-ছয়শ টাকা বেশি নিচ্ছে। তাদের লাইসেন্স থাকলে হয়তো নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করতে হতো। যারা বিক্রি করছে, তাদের কোনো লাইসেন্স নেই। এই বাজারগুলোতে কোনো তদারকিও নেই। সেজন্য তারা যে যার মতো ব্যবসা করছে। যাদের টাকা আছে, তারা হয়তো মাংস কিনে খেতে পারবে। কিন্তু গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মাংস খাওয়া হবে না।’তিনি আরও বলেন, ‘অতি শিগগিরই ভোক্তা অধিকারের উচিত এসব বাজারগুলোতে তদারকি করা।’এই বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা একান্ত ভাবে প্রয়োজন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved 2024 ITOnline24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com